রোযার কাফ্ফারা-র মাসায়েল
******
একটি
রোযার
কাফ্ফারা
৬০টি
রোযা
(একটি
কাযা
বাদেও।
এই
৬০টি
রোযা
একাধারে
রাখতে
হবে।
মাঝখানে
ছুটে
গেলে
আবার
পুনরায়
পূর্ণ
৬০টি
একাধারে
রাখতে
হবে।
এই
৬০টি
দিনের
মধ্যে
নেফাস
বা
রমযানের
মাস
এসে
যাওয়ার
কারণে
বিরতি
হলেও
কাফ্ফারা
আদায়
হবে
না।
******
কাফ্ফারা
রোযা
এমন
দিন
থেকে
শুরু
করবে
যেন
মাঝখানে
কোন
নিষিদ্ধ
দিন
এসে
না
যায়।
উল্লেখ্য,
যে
পাঁচ
দিনে
রোযা
রাখা
নিষিদ্ধ
বা
হারাম
তা
হল
দুই
ঈদের
দিন
এবং
ঈদুল
আযহার
পরের
তিন
দিন।
******
কাফ্ফারার
রোযা
রাখার
মধ্যে
হায়েযের
দিন
( নেফাসের
নয়)
এসে
গেলেও
যে
কয়দিন
সে
হায়েযের
কারণে
বিরতি
হয়ে
যাবে
তাতে
অসুবিধে
নেই।
******
কাযা
রোযার
ন্যায়
কাফ্ফারার
রোযার
নিয়তও
সুব্হে
সাদেকের
পূর্বে
হওয়া
জরুরী।
******
একই
রমযানের
একাধিক
রোযা
ছুটে
গেলে
কাফ্ফারা
একটাই
ওয়াজিব
হবে।
দুই
রমযানের
ছুটে
গেলে
দুই
কাফ্ফারা
ওয়াজিব
হবে।
******
কাফ্ফারা
বাবত
বিরতিহীনভাবে ৬০ দিন
রোযা
রাখার
সামর্থ
না
থাকলে
পূর্ণ
খোরাক
খেতে
পারে-
এমন
৬০
জন
মিসকীনকে(
অথবা
এক
জনকে
৬০
দিন)
দু,
বেলা
পরিতৃপ্তির সাথে খাওয়াতে
হবে
অথবা
সদকায়ে
ফিত্র-যে
যে
পরিমাণ
গম
বা
তার
মূল্য
দেয়া
হয়
প্রত্যেককে সে পরিমাণ
দিতে
হবে।
এই
গম
ইত্যাদি
বা
মূল্য
দেয়ার
ক্ষেত্রে
একজনকে
৬০
দিনেরটা
এক
দিনেই
দিয়ে
দিলে
কাফ্ফারা
আদায়
হবে
না।
তাতে
মাত্র
এক
দিনের
কাফ্ফারা
ধরা
হবে।
******
৬০
দিন
খাওয়ানোর
বা
মূল্য
দেয়ার
মাঝে
২/১
দিন
বিরতি
পড়লে
ক্ষতি
নেই।
সূত্রঃ আহকামে যিন্দেগী, (পঞ্চম সংস্করণ), মাওলানা মুহাম্মাদ হেমায়েত উদ্দীন, পৃষ্ঠা-২৫৪-২৫৫।
No comments